
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জন দাঁড়িয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী। তবে তাদের নাম জানা যায়নি।
রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিসের ৩ কর্মীর মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (সিএমসি) হাসপাতালে আনা হয়। এ নিয়ে আগুনে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রাজিব পালিত।
উক্ত ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে চার শতাধিক ব্যক্তিকে। নিহতদের মধ্যে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও রয়েছেন।
গত, শনিবার (৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উক্ত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার জানান, ঘটনাস্থলে আরও একজনের লাশ পাওয়া গেছে। তিনি ফায়ার সার্ভিসের কর্মী। এ নিয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত অবস্থায় চার শতাধিক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শামীম আহসান জানান, আগুনে এ পর্যন্ত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। এদিকে ৯ ঘণ্টা পরও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পানি সংকটের কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস।
রোববার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিসের ৩ কর্মীর মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (সিএমসি) হাসপাতালে আনা হয়। এ নিয়ে আগুনে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রাজিব পালিত।
উক্ত ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে চার শতাধিক ব্যক্তিকে। নিহতদের মধ্যে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও রয়েছেন।
গত, শনিবার (৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উক্ত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার জানান, ঘটনাস্থলে আরও একজনের লাশ পাওয়া গেছে। তিনি ফায়ার সার্ভিসের কর্মী। এ নিয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত অবস্থায় চার শতাধিক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।
চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শামীম আহসান জানান, আগুনে এ পর্যন্ত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। এদিকে ৯ ঘণ্টা পরও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পানি সংকটের কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস।

চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক নিউটন দাশ বলেন, বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সকল ইউনিট সেখানে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। ডিপো এলাকায় পানির সংকট রয়েছে। সেখানে একটি পুকুর থেকে পানি আনা হয়েছিল, সেই পানিও শেষ পর্যায়ে।
তিনি আরও বলেন, আমরা আগুন প্রায় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ৭-৮ টি কনটেইনারে বিস্ফোরণে হয়ে আবার আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। কনটেইনারে কেমিক্যাল ছিল। সেই কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে আমরা এখনও মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারিনি। কী ধরনের কেমিক্যাল ছিল তা জানতে পারিনি।
তিনি আরও বলেন, ফায়ার সার্ভিসের নয়টি স্টেশনের ১৮ ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ করছে। আমাদের অনেক সদস্য আহত হয়েছে।
এদিকে বিস্ফোরণের ঘটনায় ১ কিলোমিটার এলাকায় মানুষ পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে। গ্লাসও ভেঙে গেছে।