পার্বত্য চট্টগ্রামের অভূতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করতে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা অব্যাহত। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ফলে পাহাড়ে সেনাবাহিনী তথা সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সাধিত হয়েছে। এই উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের তীব্র বিরোধী উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। পাহাড়ের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড যতই বৃদ্ধি পাবে...
উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী দলগুলো কীসের জন্য রাজনীতি করে?দেশের জন্য? জাতির জন? নাকী দেশের অখণ্ডতা নষ্ট করার জন্য? তা নিশ্চিত জাতির কাছে স্পষ্ট। তারা দেশবিরোধী বিশাল একটি চক্রান্তকারী দল। তাদের সাথে মিলে একদল সুশীল কুচক্রী মহল বিতর্কের জম্ম দিয়েছেন। দেশ বিরোধী...
পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো একটা সময় অস্ত্রক্রয়, সাংগঠনিক পরিচালনা এবং বেতন-ভাতার জন্য চাঁদা উত্তোলন করতে বাঙ্গালী গ্রামগুলোর লোকালয়ে আসত চিঠিপত্র আদান প্রদান করতে। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় বাঙ্গালী দালালদের দৌরাত্ম বেড়ে যাওয়াই সাম্প্রতিক সময়ে তারা আগের পুরাতন রীতি অনুযায়ী...
অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার প্রশ্নে অনুষ্ঠিত গণভোটে দেশটির সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। আজ শনিবার অস্ট্রেলিয়ায় এই গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় অর্ধেক ভোট গণনায় দেখা যায়, ৫৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ ‘না’ ও ৪২.৬৫ শতাংশ ‘হ্যাঁ’ ভোট পড়েছেরঅস্ট্রেলীয়রা...
পাহাড়ের প্রকৃত বাস্তবতা না জেনে যারা ঢাকা-চট্টগ্রাম বসে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম সরগরম করে তারা বর্ণচোরা, কথিত সুশীল, এবং জ্ঞানপাপী ও বুদ্ধি ব্যবসায়ী।সরকার তৎকালীন ১৯৮৮ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জন সংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) বা জেএসএস সন্ত্রাসীদের আক্রমণ হতে রক্ষা...
সাধারণ উপজাতিদের পাশে দাঁড়ানোর সময় নেই চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়, সন্তু লারমা (জেএসএস) , প্রসিতখীসা (ইউপিডিএফ),নাথান বম (কেএনএফ),ঊষাতন তালুকদার,গৌতম দেওয়ান সহ সকল পাহাড়ি এই দলগুলোর নেতৃবৃন্দ। চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়,সন্তু লারমা (জেএসএস, প্রসিত খীসা (ইউপিডিএফ), নাথান...
সবুজের চাদঁরে ঢাকা সুপ্র মেঘের পরশ ছোঁয়ানো এক স্বপ্নীল ও রুপময় ভূ-খন্ড নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম। অপার সম্ভাবনার এই অঞ্চলটি পার্বত্য চুক্তি সম্পাদনের আগে ছিল অশান্ত এক দূর্গম জনপদ। তার মাঝে নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি, পার্বত্য জেলা। যেখানে ৯...
পার্বত্য চট্টগ্রামে গত ৩ আগস্ট থেকে শুরু হয় বিরামহীন অতিবৃষ্টি, যা টানা এক সপ্তাহ চলে। ফলে এ অঞ্চলে দেখা দেয় ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। অতিবৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় ডুবে যায় নিম্নাঞ্চল, ভেঙে যায় ব্রিজ-কালভার্ট...
গত ১০দিনে বৃষ্টিপাত হয়েছে ১০০০ মিলিমিটারের বেশি। ভারী বর্ষণে পাহাড়ি ঢলের পানিতে বান্দরবান জেলার প্রধান ২ নদী সাঙ্গু ও মাতামুহুরী বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। এতে জেলা শহরসহ রুমা, থানচি, রোয়াংছড়ি, লামা ও আলীকদম উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি...
অবনতিশীল বন্যা পরিস্থিতি এবং ভূমিধস মোকাবেলায় অসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম এবং বান্দরবান জেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েনবাংলাদেশ সেনাবাহিনী বান্দরবানের অতি বর্ষণে পাহাড়ি ঢল,ভূমিধস্ ও ডুবে যাওয়া/বন্যা আক্রান্ত এলাকায় সর্ব-সাধারণ ব্যক্তিবর্গের সাহায্যার্থে জরুরী ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টার এর মাধ্যমে...